বীজগণিতের এই সূত্রের আবিস্কারক হলেন – মহর্ষি কপিল নাথ। শুধু তাই নয় তিনি বলেন একটি ত্রিভুজের মোট কোণের পরিমাণ হল ১৮০ ডিগ্ৰী।
এবং সমকোণী ত্রিভুজের কোণগূলো হল ৬০ ডিগ্ৰী ।
পৃথিবীতে প্রথম দর্শন শাস্ত্রের স্রষ্টা হলেন। তিনি প্রথম সাঙ্খ্য দর্শন প্রকাশ করেন। এই দর্শন শাস্ত্রের রেসধরে বিভিন্ন দর্শন শাস্ত্রের কাজকর্ম আজ ও চলছে।
দশর্ন সূত্রে নাম সাঙ্খ্যসূত্র। তাতে ২৫ টি পদার্থ রয়েছে। সেগুলো হলো সহতত্ব, অহঙ্কার,মন, শব্দতস্মাত্র, স্পর্শ স্মাত্র,রূপতস্মাত্র,রসতস্মাত্র,গন্ধতস্মাত্র, চক্ষুঃ , কর্ণ, নাসিকা, জিহ্বা,ত্বক,বাকি,পানি,পাল, পায়্যু, উপস্থ, আকাশ, বায়ু তেজঃ,জল ,ক্ষিতি,আত্মা ইত্যাদি।
স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন – জগতে এমন কোন দর্শন শাস্ত্র নেই, যাহা সাঙ্খ্য দর্শনের প্রতিষ্ঠাতা কপিলের নিকট ৠণী নেই।
কপিল পিতা কদ্দর্ম ।মাতা হলেন দেবহ্নতি। রাঢ়ের কংসাবতী পাড়ে পাটিঝালদা গ্ৰামের সন্তান কপিল।
কপিলমুনির নাম অনুসারে নাথপন্থীযোগীদের কপিল নাথ সম্প্রদায় রয়েছে।