কাঁঠালের উপকারীতা

কাঁঠাল সুস্বাদু রসালো ফল। শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী ফল। কাঁঠাল এখন সারা বছর পাওয়া যায়। এক সময় কাঁঠাল শুধু চৈত্র থেকে আষাঢ় মাসের মরসুমে ফল ছিল। সুস্বাদু কাঁঠাল থেকে আপনার পছন্দের খাবার তৈরি করতে পারেন। এখন বিভিন্ন ধরনের সামাজিক আচার অনুষ্ঠানে প্রধান উপকরণ হিসেবে কাঁঠাল ব্যবহার করা যায়।
কাঁচা কাঁঠালের ইচর তরকারি সকলের কাছে প্রিয়।এটি নিরামিষ খাবার হিসেবে গণ্য করা হয়।আমিষ খাবার হিসেবে এর চাহিদা রয়েছে।
পাকা বা কাঁচা কাঁঠাল সব কাজে ব্যবহার করা হয়।

উপকারীতা – কাঁঠালে মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে।এটি খেলে পরে দেহের ভিটামিন সি ঘাটতি পূরণ করা হয়। ভিটামিন সি থেকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট তৈরি হয়। যা মধ্যে রোগ প্রতিরোধ করার রোগ প্রতিরোধে ক্ষমতা রয়েছে।
একশ গ্ৰাম কাঁঠালের মধ্যে ভালো পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট থাকে।যা থেকে ক্যান্সার , টিউমার ঝুঁকি কমায় সাহায্য করে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে ও সাহায্য করে।কমে রক্তাল্পতা প্রভাব কমে।
পাকা কাঁঠালের রস ছোট দুধের শিশুকে খাওয়ানো যায়। তাহলে তাকে বুকের দুধ খাওয়ানো দরকার নেই।ওর খিদে কমে যায়।ওর ভিটামিন সি জন্য আলাদা করে অন্য কিছু খাওনোর প্রয়োজন নেই। এছাড়া কাঁঠাল খেলে মায়ের বুকের দুধ বাড়াতে সাহায্য করে। রিবোফ্লেভিন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রন, সোডিয়াম,জি ঙ্ক, নায়াসিন পুষ্টি রয়েছে।আমিষ শর্করা পরিমাণ বৃদ্ধি করতে সহায়তা করায় শরিক কে সুস্থ্য রাখতে সহায়তা করে। ব্লাড সুগার,কে নিয়ন্ত্রন করতে ও সাহায্য করে। ডায়াবেটিস রোগীদের কোন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় না।রাত কানা রোগ প্রতিরোধ করার সাথে সাথে চুল,দাড়ি, দাঁত,মাড়ি মজবুত করে। হজম বাড়ে। আলসার পালস, বার্ধক্য নিয়ন্ত্রণ করে। কোষ্ঠকাঠিন্য সাথে সাথে রক্তচাপ ও নিয়ন্ত্রণ নয় শুধু হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
অপকারিতা – কাঁঠাল খেয়ে ডেরস,দুধ খেতে নেই।কারণ তা খেলে বদহজম হবে। আরও বেশি ক্ষতি কারক হল কাঁঠাল খেয়ে জল খেলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।