। হাবেলী ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ৩১ জানুয়ারি।
সরকারি গ্ৰাম সেবাগুলোতে দীর্ঘ দিন ধরে রাসায়নিক সার মজুত নেই। খোলা বাজারে সারের দাম উদ্ধ মুখি। চাষীগন দিসেহারা। প্রশাসন নীরব।চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে চাষীদের মধ্যে।
এখন শীতকালীন সবজি চাষ মরসুম।অন্যদিকে বোরো ধানের চারা রোপণ কাজ রাজ্যের অনেক এলাকায় শুরু হয়েছে।
সবকিছু চাষে এখন রাসায়নিক সার প্রয়োগ করতে হয়।সার প্রয়োগ না করা হলে ফলন ভালো হয় না।
খোলা বাজারে
রাসায়নিক সার দাম উদ্ধ মুখি হওয়ায় চাষী এখন জমিতে মুরগীর বিষ্ঠা প্রয়োগ করে।এই বিষ্ঠা প্রয়োগ করতে খরচ কম হয়।ফলন ভালো হয়। কিন্তু শাক সবজি আয়ুষ্কাল দীর্ঘ সময় স্থায়ী হয় না।
সরকারি গ্ৰাম সেবাগুলোতে সুপার ফসপেট,ইউরিয়া, ডি এ
পি ,পটাস অনেক এলাকায় নেই।
এদিকে খোলা বাজারে সুপার ফসপেট প্রতিকিলো ২০ টাকা, ডি এ পি প্রতি কিলো পঞ্চাশ টাকা দরে বিক্রি করা হয়।তার মধ্যে এক ডি এ পি বিভিন্ন দামে বিভিন্ন কোয়ালিটি মাল খোলা বাজারে পাওয়া যায়।
সরকারি গ্ৰাম সেবাগুলোতে এক দামে এক কোয়ালিটি সার পান চাষীগন ।
অপরদিকে সরকারি কেন্দ্র থেকে এখন সার চাষী সার নিতে গিয়ে পড়েন বিপাকে।আধার কার্ড সহ বিভিন্ন কাগজপত্র নিয়ে যেতে হয়।আধার কার্ড না দেওয়া হলে চাষীকে সার দিতে রাজি হয় না কৃষি কর্মকর্তা।এই নিয়ে চাষীদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। সরকারি বিক্রয় কেন্দ্রে পযাপ্ত সার মজুত করা হয়। তাহলে খোলা বাজারে সারের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে চাষীদের অভিমত।