হাবেলী ডিজিটাল ডেস্ক।
৫ র্মাচ। আগরতলা।
আজো হয় নি মাসোহারা।অভূক্ত কর্মচারীগণ পরিবার পরিজনদের নিয়ে। কর্তৃপক্ষ নীরব। বাড়ছে কর্মচারী মহলে তীব্র ক্ষোভ। ঘটনা ত্রিপুরা উপজাতি এলাকা স্বশাসিত জেলা পরিষদে। চরম আর্থিক সংকট এই প্রথম । আশঙ্কা কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে রাজ্য সরকার এ ডি সি ৎপরিচালনাকারী দল তিপ্রা মথা দলের সুপ্রিমো কে বগলদাবা করা ।না হলে এ ডি সি বাজেট বরাদ্দ অর্থ কেন রাজ্য সরকার আটকে রাখার রহস্য কোথায়?
ঘটনায় প্রকাশ ১৯৮২ সাল থেকে ত্রিপুরা উপজাতি এলাকা স্বশাসিত জেলা পরিষদ গঠন করা হয়।প্রতি বছর বাজেট বরাদ্দ ধরা হয়। সেই বাজেট বরাদ্দ মত রাজ্য সরকার যথা সময়ে বাজেট বরাদ্দ এ ডি সি কে মিটিয়ে দেয়া হয়। সেই প্রাপ্য অর্থ দিয়ে এ ডি সি কর্মচারীদের বেতন ভাতা সময়মতো মিটিয়ে দেয়া হয়। দীর্ঘ বছরে কখনো কর্মচারীদের বেতন ভাতা মাসের পাঁচ তারিখ অতিক্রম করে নি।
কিন্তু রাজ্যে এখন দ্বিতীয় বারের জন্য ভারতীয় জনতা পার্টি সরকার ক্ষমতায় এসেছে। অন্যদিকে এ ডি সিতে রয়েছে তিপ্রা মথা দলের সরকার।
এ ডি সি ২০২২-২০২৩ আর্থিক বছরে বাজেট বরাদ্দ য্যয্যহয় ৬১৯ কোটি টাকা।আজো রাজ্য সরকার ১৩৪ কোটি টাকা এ ডি সি কর্তৃপক্ষ কে দেয় নি। একমাত্র কর্মচারীদের বেতন ভাতা মিটিয়ে দিতে গিয়ে ৪০০ কোটি টাকা চলে যায়।আর বাকি অর্থ দিয়ে এ ডি সি এলাকার জনগণের উন্নয়নে কাজ করা হয়।
রাজ্য এবং তিপ্রা মথা দলের দ্বন্দ্ব এবং সংঘাতের ফল এ ডি সি কর্মচারীদের ভূক্তে হচ্ছে।
এ ডি সি কর্মচারীদের ১২ শতাংশ ডি এ আজো পায় নি।
শুধু তাই নয়।যে সমস্ত কর্মচারী সাম্প্রতিক কালে চাকরি থেকে অবসরে চলে গেছেন। সেই সমস্ত কর্মচারীদের বকেয়া অর্থ সময় মত মিটিয়ে দিতে প্রশাসন ব্যর্থ।। এই নিয়ে কর্মচারী মহলে তীব্র ক্ষোভ।
অন্যদিকে আর্থিক সংকট সর্তে ও পরিচালন কমিটি সহ অন্যান্য সদস্য তথা এম ডি সি গন মর্জি মত অর্থ নয় ছয় করছে বলে অভিযোগ।দামি গাড়ি,দামি জিনিস পত্রসহ নানান সামগ্ৰী কেনা হচ্ছে এ ডি সি ফান্ডের অর্থে। কর্মচারীদের বেতন আগামী ১০ এপ্রিল মধ্যে হবে কিনা এই সম্পক্যে এখন কি ছু জানা যায় নি।