২১ ফেব্রুয়ারি সরকারে বি জে পি : বিরোধী মথা: বামগ্ৰেস অস্তিত্বহীন

হাবেলী ডিজিটাল ডেস্ক।

২১ ফেব্রুয়ারি। আগরতলা।

২০২৩ বিধানসভা নির্বাচনে প্রত্যাবর্তন হচ্ছে বি জে পি সরকার। বিরোধী দলের আসনে বসছে তিপ্রা মথা দল। বামফ্রন্ট এবং কংগ্ৰেস জোট নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচিয়ে রাখাই দায় হবে।

আজ হাবেলী র পর্যালোচনা দেখা যাচ্ছে বি জে পি -৩৯ । তিপ্রা মথা – ১০ । বামফ্রন্ট -৯ এবং কংগ্ৰেস – ২ টি আসনে জয়ী হতে পারে।

সিমনা, মান্দাই নগর, আশারামবাড়ি, কৃষ্ণপুর,টাকারজলা,

গোলাঘাটি, রামচন্দ্রঘাট,অম্পিনগর,করবুক,রাইমাভ্যালী,।

কংগ্রেস আগরতলা এবং কৈলাশহর।

বামফ্রন্ট – প্রতাপগড়,বক্সনগর, খোয়াই,রাজনগর,বিলোনীয়া,জোলাইবাড়ি,সাব্রুম, কদমতলা এবং চন্ডীপুর।

ভারতীয় জনতা পার্টি – মোহনপুর,বামুটিয়া, বড়জলা, রামনগর, বড়জলা, বনমালীপুর, খয়েরপুর, মজলিশপুর, তেলিয়ামুড়া, প্রমোদনগর কল্যানপুর, কিল্লাবাগমা,আর কে পুর, মাতারবাড়ী, কাকড়াবন শালগড়া, শান্তি বাজার, হ্রষ্যমুখ,মনু, ধনপুর,সোনামুড়া, নলছড়,চড়িলাম, বিশালগড়, কমলা সাগর, বাজারঘাটা, সূর্যমনিনগর, অমরপুর, কমলপুর, সুরমা, আমবাসা, করমছড়া, ছামনু,পাবিয়াছড়া,ফটিকরায়, বাগবাসা, ধর্মনগর, পেঁচার তল, যুবরাজ নগর, পানিসাগর, কাঞ্চনপুর আসনে প্রার্থী জয়ী হবার সম্ভাবনা বেশি রয়েছে।

তিপ্রা মথা দলের সুপ্রিমো প্রদ্যুৎ বিক্রম কিশোর মানিক্য দেবর্বমা দলীয় প্রার্থী ঘোষনা দেয়ার সাথে সাথে দলের একাংশ নেতৃবৃন্দ কোষ্ঠীকোন্দলে জড়িয়ে পড়েন।প্রার্থী হতে না পেরে দলের বিক্ষুব্ধ গোষ্ঠী মথার বিরুদ্ধে কাজ করেছে বলে অভ্যন্তর সূত্রে সংবাদ।প্রার্থী ঘোষণা করার আগে পর্যন্ত মথার অবস্থা ভালো অবস্থায় ছিল। তখন ২৪ টি অধিক আসনে এগিয়ে ছিল।

বামফ্রন্ট এবং কংগ্ৰেস জোট কে সাধারণ মানুষ সহজে গ্ৰহন করে নি বলে সংবাদ।তার জন্য বামফ্রন্ট এবং কংগ্ৰেস দলের বিশাল অংশ ভোটার শাসকদল বি জে পি প্রার্থী কে ভোট দান করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।তাই যদি হয়ে থাকে ।তাহলে বি জে পি প্রার্থীদের পক্ষে ভোটের প্রভাব বেড়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।তাই হয়ে থাকে তাহলে বি জে পি আসন বেড়ে যাবে।সে ক্ষেত্রে বি জে পি সংখ্যা গরিষ্ঠ আসনে জয় লাভ করে পুনরায় সরকার গঠন করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

অপরদিকে রাজ্য এবং কেন্দ্রে একসরকার থাকে।সে ক্ষেত্রে রাজ্যের উন্নয়নের গতি দ্রুত ভাবে এগিয়ে যেতে থাকে। সেই দিকে লক্ষ্য রেখে রাজ্যের একাংশ ভোটার বি জে পি প্রার্থী কে ভোট দিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

অপরদিকে রাজ্য এবং কেন্দ্রে পৃথক পৃথক সরকার থাকলে রাজ্যের উন্নয়নে কাজ থমকে পড়ে। সেই আশঙ্কায় বামফ্রন্টের একাংশ ভোটার ও বি জে পি প্রার্থী কে ভোট দিয়ে থাকতে পারেন।যদিও কোন দল রাজ্যের ক্ষমতায় আসবেন সেই জন্য সকলকে আগামী ২ রা মার্চ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *